Showing posts with label business. Show all posts
Showing posts with label business. Show all posts

Friday, 17 April 2015

Visit to China: A review from 2009

This is an exact copy of the report I had written as a synopsis of the personal reflections during the International Business Experience tour to China during my MBA in 2009. Just sharing this report here as it raised some poignant questions on our view to society...

Scenario-1

Day-1 in China, at the Urban Planning Exhibition centre, Shanghai

The Chinese guide explaining in her inept and deeply-accented English the history of Shanghai and the upcoming Expo 2010 to her entourage from Cranfield. Not many understood everything, but a number of us stated smiling derisively, some aloud. People marvelled at the miniature architecture, but not the guide for the showing us around – the mechanical way of speaking without much personal touch was considered, to the least, cold.

Scenario-2

Same Day, at McDonald’s restaurant

We had difficulty in placing an order for vegetarian menu, as would happen anywhere in the 
world. The conversation between my colleague and the lady managing the till was like this:
Colleague: “Do you speak English?”…Lady: “No English”… Co: “Does anyone understand English here?”…No reply… Co: “ENGLISH! ENGLISH!”… After much toil when we are seated, my colleague commented “Oh hell, no one speaks English here, we are far better off in India”. I'm still struggling to find the link between being an Anglophone and being better off in life.
Scenario-3

Day-3, Yuyuan garden commercial centre, the silk factory

Our tour guide for the day, Marie, showed me around the area, and I purchased some raw-silk items. On our way back, she excused herself to register some information about visitors at the counter. Afterwards, I asked her blatantly about the amount of commission she gets. She informed that it’s something they have to do for the municipality. In that unfamiliar situation, I tried to make assumptions drawing from my Indian context.

Scenario-4

Day-7, Beijing Chaoyang theatre acrobatic centre

The entry pass to the acrobatic show mentioned that the guests must enter before the time of the show; else they’ll have to wait until the intermission. Yet, some entered the hall even after 30 minutes from the start. Most of the people in the hall were foreigners. The ticket said “no photo or video during the show”. The trapeze artists were performing a frightening game of balancing on a 30 feet high wheel, without any safety rope. Yet, the majority of the visitors clicked their cameras indiscriminately – most of them with a flash. The temptation of capturing some memento on a foreign land contained the risk of life-threatening injury. But why bother! “The security didn’t prevent us!”



I tried to provide a few snapshots of some of the situations I encountered on the China trip, but as a whole, it reminded me of the lectures we had during OBPPD and People Management, especially about doing business with completely different national cultures. Although IBE meant to enhance business experience, and with visits to the numerous companies from different industry sector and size, the learning was exceptional, to me, the best learning was the cultural exposure, to watch and be a part of the transactions among people with geographical, cultural and linguistic diversities.

The key learning was when realised that it is easy to fall into the trap of comparing and judging other cultures from one’s own cultural mindset. It is easy and dangerous, because once a false image about a person is created; it almost always gets more distorted following different form of ‘ladder of influence’. It might seem difficult to interact with people from a completely unknown cultural values and contexts, but I realised from this trip that it only takes the willingness to learn and accept the contrasts, to bridge the gap. Kudos to the MBA curriculum to have stressed on the people aspect so much – it is ABSOLUTELY important to do business internationally. 


To this point, I’d try to turn to the theme of this report. The IBE experience – visits to the companies, made us captivated within the glossy façade of cityscapes, which is expectable in most of South-East Asian places. I wanted to see, as Jeanne-Marie Gescher mentioned – ‘the invisibles’ of China. In Shanghai, the contrast in living standards was visible, unlike in Beijing. I wanted to interact with people to have a better insight into people’s lives; our two tour guides – Marie and Matthew provided helped me a lot on this. However, in the concluding section, I’ll talk about two other experiences, that will lead to another crucial learning from this tour.

Scenario-5

Day-6, Wangfujing shopping district

I arrived at the wrong time, as most of the shops were getting closed. A young woman approached me and asked if I speak English. Then she asked that she wanted to talk, and we talked about the place I’m from, what did I see etc. After about 5 minutes she asked whether I’d accompany her for a massage. On my denial she asked me to go for a coffee; I agreed on condition that I chose the café. We talked for about 15 minutes, and she told me that how the local police, despite prostitution being illegal in China, keep silent and extort illegal sex workers by threatening prosecution. I also, learned that tens of thousands of women, from neighbouring provinces (she was from Hebei) come to Beijing willingly or by force.

Scenario-6

Same day, same area, China foreign language book shop

I wanted to buy a book on ‘learning Chinese’. The bookseller showed me an unabridged language learning pack, with speech modulation tools etc. I kept on mentioning that I’m looking for a basic book, but she wanted me to try and learn some words in Chinese, how the accented words are pronounced etc. Only after 15 minutes of demonstration did she mention that it’s a great language pack and it will only cost Rmb 499.

The key point that emerge from these two scenarios, confirmed by Rob Hughes of Linde, that business in China is all about relationships. Establishing a workable relationship or communication is a prerequisite, before even making a business proposition.

To conclude, the China IBE added new dimensions to my lines of thought – to understand, interact and do business with people from diverse cultural setting, which will enrich me and my values in the long-run.

Thursday, 16 April 2015

চাঁদ সদাগর এবং বাঙালির বানিজ্যচর্চা : অতীত ও বর্তমান

এই লেখাটা নেহাতই দুয়ে দুয়ে পাঁচ করার চেষ্টা ক্ষনিকের অবসর সময়ে, এর মধ্যে বিন্দুমাত্রও ঐতিহাসিক গবেষনা নেই। বানিজ্যে বসতে লক্ষ্মী কথাটা আগে ভাবতাম বাংলা আর তার মানে বানিজ্য করতে লক্ষ্মীর সাহায্য চাই। আধুনিক যুগে বাঙালির দুর্নাম আছে ব্যবসায় আমাদের তেমন সাফল্য নেই, সফল বাঙালি অঁত্রপ্রেনর হাতে গোনা গুটিকয়, বাকী ভারতের তুলনায় নিতান্তই নগণ্য। শিল্প আর বানিজ্যে সফল হতে গেলে সবার আগে যা দরকার সেটা হল আত্মবিশ্বাস আর স্থানীয় সরকার/প্রশাসনের সাহায্য। ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের একটা লিস্ট আছে কোন দেশে ব্যবসা করা কত সোজা, তাতে ভারত বাংলাদেশ দুয়েরই স্থান একদম তলানিতে। তবু বাকী ভারতে ব্যবসায়ীর প্রাচুর্যের মুল কারন হল আত্মবিশ্বাস যেটা এসেছে ব্যবসাকে সামাজিক সাফল্যের চাবিকাঠি হিসাবে ধারনা করা থেকে। যার ফল হল বিপুল সংখ্যক স্বাধীন ছোট আর মাঝারি শিল্পবানিজ্য, যা মুলত কৃষিপ্রধান দেশ হলেও, ভারতীয় অর্থনীতিতে এক বড় অবদান রেখে চলেছে। এই চরম ডারউইনিয় পরিবেশে ব্যবসার সাফল্য এতটাই সুবিদিত যে জুগাঢ় শব্দটা কয়েক বছরের মধ্যে অক্সফোর্ড শব্দকোষে ঠাঁই পেলে অবাক হব না। অন্যদিকে বাঙালি সমাজে ব্যবসার স্থান নিতান্তই ব্রাত্য, পেশা হিসাবে ব্যবসাকে গ্রহন করা মানে সামাজিক হারাকিরি। পাত্রী চাই তে বিজ্ঞাপনে যদি থাকে পাত্র ব্যবসায়ী তবে সে অবিলম্বে রিজেক্ট। আর যদি বলে পাত্রী ব্যবসায়ী ওরেব্বাবা সেটা তো কেলেঙ্কারি কান্ড। বালাই ষাট, বেঁচে থাকুক সরকারী ছাপোষা কেরানীগিরি, ব্যাঙ্কের ক্যাশিয়ারগিরি আর উকিল ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার। নেহাতই ফেল্টুমার্কা গবেট না হলে কেউ ব্যবসা করে? 

ব্যবসাক্ষেত্রে বাঙালির এই নিদারুন পরিস্থিতির কারন বিশ্লেষন করতে গেলে একটা ব্যাপার খুব পরিস্কার, এখানে সামাজিক মানসিকতা ব্যবসার পরিপন্থী। ব্যবসা এখনও গর্ব করার মত জীবিকা নয় আর ঠিক সেই কারনেই লোকে আবেগ দিয়ে ব্যবসা করেনা। মিষ্টির দোকান থেকে মুদিখানা, একটা প্যাটার্নই চোখে পড়ে যে এরা প্রবলভাবে গতানুগতিক, যখন ব্যবসা শুরু করেছে তখন থেকেই সময় দাঁড়িয়ে গেছে এদের জন্য। তবে এই হালের জন্য যারা ব্যবসা করছে তাদের যদি দায়ী সাব্যস্ত করি তার চেয়ে বেশী ভুল আর হতে পারে না, সমস্ত প্রতিকুলতার মধ্যেও যে এরা বাকী সবার চেয়ে আলাদা হবার সাহস দেখিয়েছে তার জন্য কোন প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। সমস্যাটা সম্পূর্ণ অন্য। 

একটু মাইকেল জ্যাকসনের মুনওয়াকের মত পিছন দিকে হাঁটা যাক। প্রাচীন কালে, সন তারিখ জানা নেই যদিও, আর ক্ষণেক্ষণে উইকিপিডিয়া খোলারও ইচ্ছে নেই, তাই প্রাচীন কালটাই রাখলাম...বাঙালি তখন ব্যবসাসুত্রে মালয় সুমাত্রা অবধি চষে ফেলেছে। চাঁদ সদাগর আদপে কোন বাস্তব মানুষ ছিল কিনা জানা নেই কিন্তু যে কোন সাহিত্য তৎকালীন সমাজের যে প্রতিফলন থাকে তা অনস্বীকার্য, তাই চাঁদ সদাগরের বানিজ্যযাত্রার বিবরনে যে খানিকটা সত্যি আছে তা বলাই যেতে পারে। সেই সময়ের পর থেকে বঙ্গ বহু ভিনদেশী শাসকের হাতে পড়েছে যেটা স্বাধীন চিন্তার বিকাশে বিঘ্নই নয় সমস্ত জাতীর স্বাধীনচেতা মনোভাবের সম্পূর্ণ বিলোপ ঘটিয়েছে বহু শতক ধরে। কোন তথ্যপ্রমাণ নেই তবু আন্দাজ করে নেয়া যেতেই পারে যে সেই প্রাচীন যুগের উৎসাহী উদ্যমী ব্যবসায়ীকুলের অর্জিত অর্থের প্রায় অনেকটাই যেত এইসব ভিনদেশী শাসকদের কোষাগারে। তাই সময়ের সাথে সাথে বানিজ্য করতে আয়ের চেয়ে ব্যয় হত বেশী, ফলে ব্যবসা করাটা আর তেমন আকর্ষণের রইলনা বাঙালি বণিকদের কাছে। বরং শাসকদের তাঁবেদারি করে তাদের লুঠের ছিটেফোঁটা প্রসাদ পাওয়া হয়ে উঠল অনেক সুবিধাজনক। দশের থেকে আলাদা হয়ে শাসকদের বিরাগভাজন হওয়া ছাড়া বানিজ্যের আর তেমন কোন গুরুত্ব রইল না। 

ব্রিটিশ শাসনের সময় এক নতুন মাত্রা যোগ হল এই ব্যবসায়িক নিরুৎসাহে। অনুশাসনের খরচ কমানোর জন্য তৈরী করা হল এক ইংরাজী শিক্ষিত আলোকপ্রাপ্ত শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণী। ঔপনিবেশিকতার একটা সুফল হিসাবে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করে যে জ্ঞানের ওপর যে ইউরোপীয় দখলদারী ছিল সেই জ্ঞান ঔপনিবেশিত দেশগুলোতেও বিস্তৃত হল কিন্তু আদপে সেই শিক্ষাব্যবস্থার মুল উদ্দেশ্য ছিল সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণী স্থাপন যা স্বাধীন চিন্তার বিকাশে বাধা দেবেনা কিন্তু তৈরী করবে কিছু বাঁধাধরা মূল্যবোধ বিশিষ্ট এক সমাজ যেখানে সমাজ থাকবে চালকের আসনে। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেই মূল্যবোধের পরিপন্থী হলে সে সমাজ থেকে ব্রাত্য। সেই যে পরম ক্ষমতাবান বসের হয়ে কলম পেষাকে বাঙালি জীবনের চরম লক্ষ্য করে দেখানো শুরু হল, সেই ট্র্যাডিশন আজো সমানে চলিয়াছে। সেই দর্শনে স্বাধীন চিন্তায় নিজেই নিজের ভাগ্যের নিয়ন্তা হওয়া, ব্যবসায় যার প্রয়োজন সবার আগে আত্মবিশ্বাস যোগানোর জন্য, তার কোন স্থান নেই। 

দেশ স্বাধীন হবার পর সাপের পঞ্চম পদের আবির্ভাব হল। সামাজিক নীতি পুলিশের চোখ রাঙানি পেরিয়ে যদিবা কেউ শুরু করল এক নতুন ব্যবসা, এরপর দোসর হিসাবে জুটল বখরা নেবার দল। ব্রিটিশ প্রশাসনিক কাঠামো একই রয়ে গেল, খালি মানুষগুলো পাল্টে এল কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত ঘুণধরা লাজলজ্জাহীন প্রশাসকের দল। রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে পাড়ার মস্তান, আইএএস আমলা থেকে ঠিকাদার, এই এক ক্ষেত্রে সবাই সমান ভাগ বাঁটোয়ারা করে লুটছে বখরা নিয়ে কোনো দ্বন্ধ নেই। ফলে ব্যবসা করার দ্বিতীয় অন্তরায়টিও ষোল কলায় পূর্ণ হল স্বাধীনতার পর। নব্বইয়ের দশকে নরসিমা রাও সরকারের অর্থনৈতিক উদারীকরণের পর প্রচুর বিদেশি সংস্থা ভারতে ব্যবসা করতে আসার পর বানিজ্যিক চিন্তাধারার অনেক পরিবর্তন ঘটেছে গত ২৫ বছরে কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের শিল্প বানিজ্যের দৈন্যদশা কাটেনি। সিপিএম বরাবর বিদেশি লগ্নির বিরোধিতা করে এসেছে, তার ওপর সিটু, বনধ ইত্যাদির জন্য সরকার আগ্রহী হলেও যে এই চিত্রটা বদলাত তা বলা দায়। সিপিএম জমানার শেষের দিকে কিছু লগ্নি এলেও, বাকী ভারতের তুলনায় সেটা নগণ্য।  ফলে দেশের অন্য কোনে যখন বিদেশি সংস্থাগুলোর বাড়বাড়ন্ত, পশ্চিমবঙ্গে তখন একের পর এক শিল্পে লালবাতি জ্বলেছে। অর্থনৈতিক উদারীকরণ বিদেশি সংস্থাগুলোকে অনেক সুযোগসুবিধা করে দিলেও আঞ্চলিক ব্যবসায়ীরা কতটা সুফল পেয়েছে বলাই বাহুল্য। তাদের নতুন ব্যবসায় উৎসাহী করতে প্রশাসন যেমন ব্যর্থ তেমনই ব্যর্থ আমাদের জড়দ্গব বাঙালি সমাজ। ব্যবসা করতেও যে বুদ্ধির দরকার পড়ে বিশেষ করে যেখানে প্রতিটা বিবেচনার আগে চুলচেরা বিচার বিশ্লেষণের প্রয়োজন সেখানে সামাজিক অসাফল্যের তকমা লাগিয়ে দেয়াটা বাঙালি সমাজের অসারতা আর কূপমণ্ডুকতাকেই চোখে আঙুল দিয়ে প্রমাণ করে। 

এর মধ্যে ব্যতিক্রম যে নেই তা নয়। অনেক উদ্যমী বাঙালিই স্রোতের বিপরীতে গিয়ে সফল হয়েছে সুব্রত রায় থেকে পূর্ণেন্দু চ্যাটার্জি, পিয়ারলেস গ্রুপ থেকে সাধন দত্ত পর্যন্ত। আবার অমর বোসের মত বাঙালিরাও আছে সেই লিস্টে কিন্তু তাঁদের ব্যবসার মূল ক্ষেত্র বাংলা বা ভারতের বাইরে। এঁদের সাফল্যকে বিন্দুমাত্র খাটো না করেও একটা ব্যাপার লক্ষনীয় যে অধিকাংশ সফল বাঙালি ব্যবসায়ী বা অঁত্রপ্রেনররা কর্মজীবন শুরু করেছে ইঞ্জিনিয়ার বা অন্যান্য আপাতদৃষ্টিতে সমাজগ্রাহ্য জীবিকায়। ফলে সাধারনের চোখে পেটে বিদ্যে আছে সুতরাং এঁরা ভাল লোক, বাকী ব্যবসায়ী মানেই অসৎ লোক ঠকানো, সেই ধারণার কোন পরিবর্তন হয়নি। 

যে ভাবনা থেকে লেখাটা শুরু করেছিলাম সেখানেই ফিরে যাই। চাঁদ সদাগরের উল্লেখ আগে একবার করেছিলাম, আবার মনে করি বেহুলা লক্ষীন্দরের উপাখ্যান কিন্তু এক ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে। রূপক গুলোকে আজকের আলোকে দেখলে চাঁদ সদাগর এক দুর্দম বণিক, অন্যদিকে মনসা লোকাল মস্তান, তার এলাকায় তোলা না দিয়ে চাঁদ সদাগরের ব্যবসা চলবেনা। সম্ভ্রমের দরকার তার নেই, ঘৃণাভরে বাঁ হাতে ছোঁড়া ফুল হলেও সেটাই তার চাই, যেমন আজকের দিনে ট্রাফিক পুলিশ কুড়িয়ে নেয় ট্রাকওলাদের ছুঁড়ে দেয়া খুচরো পয়সা। না দিলে কারবার বন্ধ, ফলে ভেঙে দাও বানিজ্যতরী, মেরে ফেল পরিবারকে, যতক্ষন না তোলা আদায় হচ্ছে চালিয়ে যাও জুলুম। চাঁদ সদাগর চরিত্রের চরম আকর্ষণ এখানেই যে সে ভেঙে না পড়ে বরং মনসার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল, অনেকটা প্রমিথিউসের স্বর্গ থেকে আগুন চুরির মতই প্রতিষ্ঠানের সরাসরি বিরোধিতা। বারবার মনসার প্রতিশোধ সত্ত্বেও সে বানিজ্যকে দাঁড় করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, এই হার না মানা উদ্যোগী মনোভাব একদিকে যেমন তার লড়াকু স্বভাবের প্রমাণ তেমনি প্রমাণ তার বানিজ্যে পারদর্শিতা, বিরূপ পরিস্থিতির বিরূদ্ধে বারংবার পরিবর্তন, শুন্য থেকে শুরু করার ক্ষমতা যা একজন সফল ব্যবসায়ীর মূলমন্ত্র। 

বহু শতাব্দী আগের এই উপাখ্যানে একজন দক্ষ ব্যবসায়ীর চারিত্রিক গুনগুলো তুলে ধরা হয়েছিল, আজকের দিনে সেগুলো লুপ্তপ্রায়। এই যুগ হল আপস করে চলার, এক উলঙ্গ রাজার রাজত্ব — কাপড়ের খোঁজ করলেই গর্দান। স্বাধীন ব্যবসার মুল অন্তরায়গুলি দিনে দিনে হয়ে উঠছে সবলতর, ফলে চাঁদ সদাগরের মত আইকনোক্লাস্টরা রয়ে যাচ্ছে বইয়ের পাতায়, আর বাঙালির ব্যবসাবুদ্ধি গিয়ে ঠেকেছে  নোনাধরা দেয়ালে টাঙানো লক্ষ্মী গণেশের ছবিতে সিঁদুর লাগানোয়। হয়তো কোন এক দিন, সুদুর ভবিষ্যতে মুছে যাবে এই সব ঠুনকো সংস্কার, মানুষ পরিচিত হবে তার কৃতির দ্বারা, জাতি-গোত্র দিয়ে নয়, সব জীবিকাই যে সমান গুরুত্বপূর্ণ সেটা পাখি পড়া করাতে হবেনা আর…সেদিন হয়তো দেখা যাবে যে বাঙালিরা অতীতের রোমন্থন না করে ভবিষ্যতের দিকে ফিরে তাকিয়েছে, আর বাঙালি কেবল বিভিন্ন এন্ট্রান্স পরীক্ষার পেছনে না দৌড়ে স্বাধীন স্বাবলম্বী ব্যবসায় মনোযোগ দিয়ে সফল হচ্ছে আর সারা ভারতে তাদের বহুমুখী প্রতিভার জন্যেই পরিচিত হচ্ছে, শুধু শিক্ষাবৃত্তির জন্য নয়।  

Tuesday, 4 March 2008

Corporate Grooming

Today I spent a day packed with surprise. Last Friday I was told about a training programme about personal effectiveness, but no one had any air about what it was about. Until yesterday it appeared like just another seminar or training programme where one could enjoy a good buffet lunch and get to sleep. In fact it was designed for all segments of employees and strangely enough, I was kept in the juniors' what made me pretty dismayed. In fact I later found that there were 4 persons whom I have selected in a campus interview. So, that was pretty uncomfortable!!

Surprisingly enough, when I reached at the Hotel Lindsay, I had a hunch that it's going to be something else. I found that it's rather a personality grooming programme in a business environment. We started off with the introduction, most did it in a trembling voice and most had an interest in "watching cricket"!. Then the guide introduced himself, and it was surprising to know that he is a Mechanical engineer, a PG diploma holder in Hotel management, had been a professor in Oxford school in hotel management, did a diploma in entrepreneurship, did his MBA in HR and had been a HOD or HR dept in the same college....and he has been to 40 countries and speaks 9 languages!!!


He took us into the intricacies of business etiquettes like answering telephone calls to dressing up for formal business meetings. I found my ideas about dressing up fairly matched with the things he said in the class; though I never wear it! Then we went on to the business grooming and lots of -ics were there, kinesics, occulesics, and many more (eeeks!!!). Yet, I found those lessons invaluable and a must for a huge set-up like ours. The concepts of correct eye-contact, voice modulation, connecting to the crowd are really helpful in the long run. I was in fact devouring the details like a greedy monster because I knew, if I were to go to UK, these skills that are being considered as "soft-skills" will be rather "necessary skills".


Three most interesting events conducted on today's programme were business writing, dining etiquette and presentation skills. While I learnt many things about business communication and writing like emphasising on "you", making "I" factor invisible, communicating directly, avoiding negative words...I thought these were pretty commonplace concepts. It was very shocking to find out that only a few follow them. Then came the dinner etiquettes. Who could have imagined western dining could be so frustrating!! This fork, that plate, that goblet...ohh! Thank god we didnt practice the entire lunch in that manner. The last part of the programme was business presentation. That part was fabulous. It was time to exercise and implement all the tools we learnt throughout the day. The topic was "the happiest or saddest moment of my life". I related nature with Milan Kundera I'm reading now; it was a fine speech, complete 5 min long, but it only had some unwanted hand postures and characteristically I strayed a bit! Then we saw our videotaped presentations and pointed out our mistakes. That was fun, as I happened to be the most finiccky judge of the lot!!


Well, that's about it. It also made the employees of different divisions come together. All came to know that someone person went to Indian idol finals and had to come back for exams, someone is a national swimmer and tennis player and three years state champion, someone is a plurilingue (don't know the English), someone's IAS brother in law sent detectives to his college, someone wrote his phone no on a bus ticket and threw to the girl sitting opposite him in a bus and they are great friends now....but one last thing that emerged out of the videotapes, that we all have a round midriff!! Jokes apart, this was a great experience and it widened the path for business excellents...